এমদাদুল হক, স্টাফ রিপোর্টার, জামালপুর :
জামালপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকাল ৫টায় বিএনপির আয়োজনে শহরের ফৌজদারি চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় এক বর্ণাঢ্য সমাবেশ।
সমাবেশ সঞ্চালনায় ছিলেন, জামালপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জামালপুর সদর ৫ আসনে ধানের শীষের কান্ডারী অ্যাডভোকেট শাহ মোঃ ওয়ারেছ আলী মামুন।
জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সুলতান মাহমুদ বাবু।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি লোকমান আহমেদ লোটন, সিনিয়র যুঘ্ন সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আহসানুজ্জামান রুমেল, জেলা শ্রমিকদলের সভাপতি ও জামালপুর জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন( ৮২২) এর যুঘ্ন আহ্বায়ক শেখ মোঃ আব্দুস সোবহান, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম সজীব খান , জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আতিকুর রহমান সুমীল,, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক নুরল মোমেন আকন্দ কাউসার, সদস্যসচীব মন্জুরুল করিম সুমন , তাঁতী দলের সদস্যসচীব মাসুদুর রহমান, কৃষক দলের আহ্বায়ক মাজেদুল ইসলাম সাত্তার, সিনিয়র যুঘ্ন আহবায়ক সালেহীন মাসুদ মাস্টার, জেলা মৎসজিবী দলের সভাপতি আঃ হালিম সহ মহিলা দলের নেতাকর্মী ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সৈনিক-জনতার ঐক্য বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছিল।
প্রধান অতিথি অ্যাডভোকেট শাহ মোঃ ওয়ারেছ আলী মামুন বলেন, “৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এই দিনটি প্রমাণ করেছে—বাংলার মানুষ কখনোই স্বৈরাচার, নিপীড়ন ও অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না।
সমাবেশ শেষে ফৌজদারি চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে তমালতলা চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
এ জাতীয় আরো খবর..